ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডি ব্রিজিত মাখোঁর লিঙ্গ–পরিচয় নিয়ে অনলাইনে হয়রানির অভিযোগে ১০ জনের বিরুদ্ধে ফ্রান্সে বিচার শুরু হয়েছে। সোমবার (২৭ অক্টোবর) প্যারিসের একটি ফৌজদারি আদালতে এই মামলার শুনানি শুরু হয়।
অভিযোগ অনুযায়ী, ফ্রান্সসহ কয়েকটি দেশের নাগরিক অনলাইনে ব্রিজিত মাখোঁর জন্মসূত্রে পুরুষ হওয়ার গুজব ছড়িয়েছিলেন। ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ ও তাঁর স্ত্রী গত জুলাইয়ে যুক্তরাষ্ট্রে এ বিষয়ে মানহানির মামলা করেন।
মামলার ১০ আসামির মধ্যে ৮ জন পুরুষ ও ২ জন নারী। তাঁদের বয়স ৪১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে। আদালত সূত্রে জানা গেছে, দোষী সাব্যস্ত হলে তাঁদের সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।
ব্রিজিত মাখোঁকে ঘিরে এ ধরনের গুজব অনলাইনে ২০২০ সাল থেকে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। এ ছাড়া প্রেসিডেন্ট মাখোঁর সঙ্গে তাঁর ২৪ বছরের বয়সের পার্থক্য নিয়েও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দীর্ঘদিন ধরে সমালোচনা চলছে।


